Bhangar High Madrasa

ভাঙড়ে হাই মাদ্রাসার মনোনয়না বাধা, আহত আইএসএফ কর্মীরা

জেলা

হাই মাদ্রাসার মনোনয়নকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভাঙড়। তৃণমূলী দুস্কৃতীদের বাধা, মারধরের ঘটনায় মনোনয়ন পত্র জমা দিতে পারলেন না আইএসএফ প্রার্থীরা। আক্রান্ত হয়েছেন মহিলাসহ প্রায় ৮ জন আইএসএফ কর্মী। স্থানীয় হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা করা হয়।

সোমবার ছিল মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। এই ঘটনায় ভাঙড় থানার পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভাঙড়ের সাধারণ মানুষ। 
ভাঙড় হাই মাদ্রাসার পরিচালন সমিতির প্রতিনিধি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধিতা করতে সোমবার আইএসএফ’র ৬ জন প্রার্থী ১৮ জন প্রস্তাবককে সঙ্গে নিয়ে মাদ্রাসায় মনোনয়নপত্র জমা দিতে যাচ্ছিলেন। অভিযোগ, এই মনোনয়নপত্র জমা দিতে কোনও জমায়েত করা যাবে না বলে ভাঙড় থানার পুলিশের তরফে আইএসএফকে বলা হয়। পুলিশের কথা মতো কোনও জমায়েত না করেই আইএসএফ’র ৬ জন প্রার্থী মোট ১৮ জন প্রস্তাবককে সঙ্গে নিয়ে এদিন মনোনয়ন পত্র জমা দিতে গেলে তৃণমূলী দুস্কৃতীরা বাধা দেওয়ায় তাঁরা ভাঙড় থানার ভিতরে গিয়ে পুলিশের সাহায্য চায়। আক্রান্ত আইএসএফ প্রার্থীদের অভিযোগ, পুলিশ তাঁদের সাহায্য না করে থানা থেকে বের করে দেয়। এরপর ভাঙড় থানার সামনেই তাঁদের মারধর করা হয়। তা সত্বেও মাদ্রাসায় তাঁরা মনোনয়ন জমা দিতে গেলে সেখানে মাদ্রাসার সামনে তৃণমূলীদের জমায়েত থাকায় সেখানেও তাঁদের উপর হামলা করা হয়। মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়া হয়। তৃণমূলীদের বাধায় মনোনয়ন জমা দিতে পারেননি আইএসএফ প্রার্থীরা। এই ঘটনায় ভাঙড়ে প্রতিবাদ প্রতিরোধ হয়।   
 

Comments :0

Login to leave a comment