JOURNEY — ARKA— FEJARGONG BAKKALI.... — MUKTADHARA — 28 JUNE 2025, 3rd YEAR

ভ্রমণ — অর্ক — ফ্রেজারগঞ্জ - বকখালি... — মুক্তধারা — ২৮ জুন ২০২৫, বর্ষ ৩

সাহিত্যের পাতা

JOURNEY  ARKA FEJARGONG BAKKALI  MUKTADHARA  28 JUNE 2025 3rd YEAR

ভ্রমণ মুক্তধারা, বর্ষ ৩

 

ফ্রেজারগঞ্জ - বকখালি 
র্ক

এখানকার মানুষের প্রাথমিক জীবিকা হল মাছ ধরা। সংলগ্ন সমুদ্রের চরম লবণাক্ততার জমির উর্বরতাশক্তি প্রচুর পরিমাণে প্রভাবিত হয়েছে, ফলে কৃষিকাজ এখানে প্রায় হয়না।

ফ্রেজারগঞ্জে  বেনফিশ পরিচালিত একটি শাখার মাছধরার বন্দর রয়েছে।কলকাতার সঙ্গে বকখালি সড়কপথে যুক্ত৷ কলকাতা থেকে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়ক পথে বা রেলপথে নামখানা পযর্ন্ত গিয়ে সেখান থেকে অথবা কলকাতা থেকে সরাসরি বাসযোগে বকখালি যাওয়া যায়। যাওয়ার পথে হাতানিয়া দোহানিয়া নদী পড়ে। এখানে বার্জ যোগে ভারী যান পরিবহন ব্যবস্থা আছে এবং এই নদীর ওপর ৮০ মিটার দীর্ঘ সেতু তৈরীর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বকখালিতে পর্যটকদের জন্য একাধিক হোটেল আছে।[৮][৯][১০]বকখালি হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার কাকদ্বীপ মহকুমার নামখানা সিডি ব্লকের (সম্প্রদায় উন্নয়ন ব্লক) নামখানা থানার অন্তর্গত একটি গ্রাম।[৩] এটি একটি পর্যটন কেন্দ্র৷ বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী এখানকার সমুদ্র সৈকত লালকাঁকড়ার জন্যে বিখ্যাত, নির্জনতাপ্রিয় ভ্রমণ পিপাসুরা বকখালি পছন্দ করেন। এখানে আছে ম্যানগ্রোভ বন এবং উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা। স্বাধীনতার পর পশ্চিমবঙ্গ সরকার এটিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলে। নিকটবর্তী পর্যটন কেন্দ্র রূপে ফ্রেজারগঞ্জ প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।

জম্বুদ্বীপ এবং লোথিয়ান হল কাছাকাছি দুটি বনজ দ্বীপ। দ্বীপগুলিতে ভ্রমণের একমাত্র মাধ্যম হল অনুন্নত মোটরযুক্ত দেশীয় নৌকা, এবং দ্বীপগুলিতে কোনও জেটি নেই।
স্যার অ্যান্ড্রু ফ্রেজার, বাংলার লেফটেন্যান্ট গভর্নর (১৯০৩-১৯০৮), বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে, এই স্থানটিকে "আবিষ্কার" করার জন্য তাঁকে কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তাঁর প্রচেষ্টার স্বীকৃতি হিসাবে, গ্রামের একটি অংশের নাম ফ্রেজারগঞ্জ রাখা হয়েছে। সৈকতের কাছে একটি জরাজীর্ণ বাড়ি রয়েছে, স্থানীয়দের মতে ফ্রেজারই সেখানে থাকতেন।

Comments :0

Login to leave a comment