সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে কখন কত পরিমানে মিষ্টি লাগবে তা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী নিজেই ঠিক করে দিয়েছিলেন এই মন্দিরের প্রসাদ কি হবে। সেই মতো পেঁড়া এবং গজা একটি করে প্যাকেটে ভরে দেওয়া হবে। যার দাম ১০ টাকা।
মুখ্যমন্ত্রী এই মন্দির উব্দোধনে গিয়ে বলেছিলেন মন্দির হলে নাকি দীঘায় কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে। তাহলেই এখানে প্রশ্ন থাকছে মুখ্যমন্ত্রী যদি সত্যি কর্মসংস্থান চান তাহলে কেন আলাদা করে মিষ্টির জন্য টেন্ডার ডাকতে হচ্ছে সরকারকে। স্থানীয়দের সরকার চাইলেই সুযোগ করে দিতে পারতো তাদের সেখানে দোকান করার।
পুরী আদলে দীঘায় মানুষের করের টাকা খরচ করে জগন্নাথ মন্দির তৈরি করেছে রাজ্য সরকার। গত ৩০ এপ্রিল তার উদ্বোধন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। মন্দিরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ইস্কনকে। দীঘার মন্দির নিয়ে প্রথম থেকেই একাধিক বিতর্ক তৈরি হয়েছে। উদ্বোধনের সময়ও তা পিছু ছাড়েনি। কার্যত সেখানে ফতোয়া জারি করা হয় যে উদ্বোধনের দিন কোন হোটেলে আমিষ রান্না করা যাবে না।
Comments :0