বিমান দুর্ঘটনার পর আহমেদাবাদ বিমান বন্দরে আধিকারিকদের সাথে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শুক্রবার আহমেদাবাদে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, ঘুরে দেখেন ক্ষতিগ্রস্থ মেগানী নগরও। হাসপাতালে গিয়ে আহতদের দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী। গুজরাট থেকে লন্ডন গামী বিমানে ছিলেন ২৪২ জন যাত্রী। ২৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে একজন প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন। এদিন ওই ব্যাক্তির সাথে হাসপাতালে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী। 
এক্সহ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী তার আহমেদাবাদ সফর এবং বৈঠকের কথা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আহমেদাবাদের যেই এলাকায় এই বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে সেই এলাকা ঘরে দেখলাম, অত্যন্ত বেদনা দায়ক। ঘটনার পর তদন্তরকারি গোটা বিষয়ের তদন্ত চালাচ্ছে যে কি ভাবে এই ঘটনা ঘটলো। 
প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার আগে ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ছিলেন অসামরিক বিমান পরিসেবা মন্ত্রীও। 
গতকাল বেলা ১:৩৮ মিনিট নাগাদ আহমেদাবাদ বিমান বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে বিমানটি। কিছুটা যাওয়ার পর গুজরাটের মেঘানী নগরে ভেঙে পড়ে বিমানটি। মুহুর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে আগুন। গোটা এলাকা কালো ধোঁয়ায় ছেয়ে যায়। বিমানে মোট যাত্রী ছিলেন ২৪২ জন। যার মধ্যে ভারতীয় ছিলেন ১৬৯ জন, ৫৩ জন ছিলেন ব্রিটেনের নাগরিক, একজন কানাডার নাগরিক এবং ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক। 
উল্লেখ্য বুধবার বিমানটি দিল্লি থেকে প্যারিস তারপর ফের প্যারিস থেকে দিল্লিতে ফেরে তারপর আহমেদাবাদে। অনেকে মনে করছেন দুটি ইঞ্জিন একসাথে খারাপ হওয়ায় দুর্ঘটনা ঘটেছে।