আদালতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ২০০ জনের বেশি লোক নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি চালানো যাবে না। এছাড়া পুলিশকে আন্দোলনকারিদের পক্ষ থেকে দশজনের নাম জমা দিতে হবে। তাদের সাথে যোগাযোগ রাখবে প্রশাসন। এর পাশাপাশি রাজ্যকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আন্দোলনকারিদের জন্য পানীয় জল, শৌচালয় এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য।
রাজ্যের পক্ষ থেকে আইনজীবী তথা তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ ব্যানার্জি দাবি করেন অবস্থান চালাতে না দেওয়ার। আদালত কক্ষেই আন্দোলনকারিদের সাথে বচসা শুরু হয় কল্যাণের। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। আগামী ৪ জুলাই ফের এই মামলার শুনানি হবে বলে জানানো হয়েছে হাইকোর্টের পক্ষ থেকে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের বাতিল হয়েছে ২০১৬’র এসএসসি প্যানেল। প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক শিক্ষিক এবং শিক্ষাকর্মী তাদের কাজ হারিয়েছেন। রাজ্য সরকারের দুর্নীতির কারণে কাজ হারিয়েছেন তারা। দীর্গদিন দরে আদালতে এই মামলা চললেও রাজ্যের পক্ষ থেকে যোগ্য এবল অযোগ্যদের তালিকা জমা দেওয়া হয়নি। যার জেরে চাকরি হারিয়েছেন এতো জন।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর থেকে কখনও বিকাশ ভবন বা কখনও এসএসসি ভবনের বাইরে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন চাকরিহারারা।
গত ১৫ মে চাকরিহারাদের বিকাশ ভবন অভিযান ঘিরে উত্তপ্ত হয় পরিস্থিতি। রাতে পুলিশের লাঠির আঘাতে আহত হন অনেকে। আহতদের বিরুদ্ধেই থানায় দায়ের হয়েছে অভিযোগ।
Comments :0