চা শ্রমিকদের লড়াইয়ের তীব্র মানসিকতা দেখে ব্লক প্রশাসন এবং জেলা শ্রম আধিকারিক, ভূমিসংস্কার আধিকারিক বাধ্য হলেন বৈঠক ডাকতে।
সিআইটিইউ রাজ্য সম্পাদক জিয়াউল আলম বলেছেন, বিডিও’র সঙ্গে বৈঠকে বাগানের শ্রমিকরা বলেছেন যে মালিকের মর্জিমতো সরকারি দপ্তর চলবে না।
শ্রমিকদের চাপে প্রশাসনিক আধিকারিকরা বাগানের কর্পোরেট দপ্তরে ফোন করেন। বৈঠক ডাকতে বাধ্য হন।
বন্ধ মোগল কাটা চা বাগানের শ্রমিকরা বিশাল মিছিল করেন বানারহাটে। মালিক পক্ষ বাধ্য হয় মাথা নুইয়ে সভায় বসার অঙ্গীকার করতে।
জিয়াউল আলম সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ২৬ ডিসেম্বর বৈঠকের দিন ঠিক হয়েছে। ২৯ ডিসেম্বর অপর বন্ধ তিন বাগান- দেব পাড়া, চামুর্চি, আমবাড়ি নিয়ে সভা হবে। চা শ্রমিকরা এই অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছেন। মালিকপক্ষকে বসতে হবে বৈঠকে। মালিকপক্ষ যদি ওই দিন বাগান খুলতে রাজি হয় তা’হলে প্রশাসনের ওপর শ্রমিকদের আস্থা বাড়বে। না হলে শ্রমিকরা নিজেদের রাস্তা দেখে নেবেন।
Tea Garden Workers
মালিকদের বৈঠকের সময় দিতে বাধ্য করল বাগান শ্রমিকদের জেদ
×
Comments :0