এদিনের প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ‘‘গত বছর ২১১.৬ গিগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা ছিল গোটা দেশে। এবার তা বেড়ে ২২৫ গিগাওয়াট হতে পারে। এই বিপুল চাহিদা মেটানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে।’’
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কথায়, পর্যাপ্ত পরিমানে কয়লা জোগানের জন্য রেল এবং কয়লা মন্ত্রকের সাথে আলোচনা চালানো হচ্ছে। তার সাথে কয়লা উৎপাদনের ওপরেও জোর দেওয়া হচ্ছে।
২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার আগে দেশের প্রতিটা গ্রামে বাড়ি বাড়ি বিদ্যুত পৌঁছে দেবে মোদী সরকার। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তা হয়নি। মাইলের পর মাইল গ্রাম বিদ্যুতের আলো পৌঁছায়নি। যায়নি পানীয় জলের সংযোগ।
গত বছর কয়লার জোগানে সঙ্কটের জেরে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যহত হয় গুরুতর মাত্রায়। কেন্দ্র বিদ্যুৎ আইন সংশোধনে পেশ করেছে বিল। বেসরকারিকরণের পূর্ণ ব্যবস্থার প্রস্তাব রয়েছে বিলে। দেশজুড়ে এই বিলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও চলছে। বেসরকারিকরণের প্রয়াস আন্দোলনে নেমে রুখে দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের বিদ্যুৎ কর্মীরা। এই আইন পাশ হলে গ্রামাঞ্চলে, শহরে নিম্নবিত্ত মানুষের ওপর মাসুলের বাড়তি বোঝা চাপানো হবে।
মন্তব্যসমূহ :0