আজ প্রতীপ এবং প্রসূনকে ছাড়া হবে বাইপাস লাগোয়া বেসরকারি হাসপাতাল থেকে। আগেই ছাড়া হয়েছে প্রণয়কে। তিনি এখন এনআরএস হাসপাতালে রয়েছেন। এই দুজনকে ছাড়ার পর কি করা হবে তা এখনও জানানো হয়নি তদন্তকারিদের পক্ষ থেকে। তবে প্রতীপের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য পরিবারের কয়েকজন আত্মীয়কে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হলেও তারা তা নিতে রাজি হয়নি বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের প্রসূন এবং প্রণয়কে যদি হেপাজতে নেওয়া হয় তবে প্রতীপকে কোন হোমে রাখা হতে পারে কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে। 
উল্লেখ্য পুলিশ সূত্রে খবর প্রণয় আগেই তাদের জানিয়ে ছিল যে ভাই প্রসূন এই কাজের সাথে যুক্ত। এখন তদন্তকারিদের পক্ষ থেকে সব দিকে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী ঘুমের মধ্যে দুই গৃহবধু রোমি এবং সুদেষ্ণার গলার নলি এবং হাতে শিরা কাটা হয়। আর ১৪ বছরের প্রিয়ম্বদার মৃত্যু হয়েছে ঘুমের ওষুধ মেশানো পায়েস খেয়ে।
মঙ্গলবার রাতে বাড়ির তিনজনের মৃত্যুর পর গাড়িতে প্রতীপকে নিয়ে বেরোয় প্রণয় এবং প্রসূন। পরদিন সকালে বাইপাসের ধারে পিলারে ধাক্কা মেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তারা। কিন্তু তাতে আহত হলেও প্রাণে বেঁচে যায় তিনজনই।  
                                        
                                    
                                
                                    
                                    
                                    
                                    
                                    
                                    
Comments :0