হাইকোর্টের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সুজয়কৃষ্ণকে তার পাসপোর্ট জমা রাখতে হবে তদন্তকারী সংস্থার কাছে। তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতা করতে হবে এবং প্রয়োজন হলে হাজিরা দিতে হবে। নিজের একটি স্থায়ী ফোন নম্বর তদন্তকারী অফিসারকে জানিয়ে রাখতে হবে, যা সর্বদা সচল রাখতে হবে।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০২৩ সালের মেয়ে মাসে গ্রেপ্তার হন কালীঘাটের কাকু। অভিষেক ব্যানার্জির সংস্থা লিপ্স এন্ড বাউন্সের কর্মী সুজয় কৃষ্ণ। নিয়েগ দুর্নীতি মামলায় তার নাম সামনে এলে তিনি স্বীকার করেন তার মালিক অভিষেক ব্যানার্জি এবং তিনি আরও দাবি করেছিলেন যে তার মালিককে কেউ ধরতে পারবে না। ঠিক একাধিক বার অভিষেকের বিরুদ্ধ বিভিন্ন তথ্য এলেও এখনও পর্যন্ত অভিষেককে ধরতে পারেনি সিবিআই এবং ইডি।
দু’বছরের বেশি সময় ধরে ডিরেক্টর ছিলেন। ২০১২ সালে ১৯ এপ্রিল বোর্ড অব ডিরেক্টর্সের অন্যতম সদস্য হিসাবেই যোগ দেন এই সুজয় ভদ্র। অভিষেক ব্যানার্জিও ছিলেন এই বোর্ড অব ডিরেক্টর্সের সদস্য। যদিও অভিষেক ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে বোর্ড অব ডিরেক্টর্স থেকে পদত্যাগ করেন।
দীর্ঘ টাল বাহানার পর চলতি বছর ১১ ফেব্রুয়ারি সুজয় কৃষ্ণের কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করে সিবিআই।
Comments :0