অভীক ঘোষ
মানুষের সমস্যা সমাধানের কথা বলে না রাজ্য ও কেন্দ্র সরকার। এরা প্রকৃতপক্ষে আত্মহত্যাকে উৎসাহিত করছে। এটা মানবতাবিরোধী কাজ, মহাপাপ।
প্রত্যেক মানুষকে ভরসা জোগাতে হবে যে এসআইআর আমাদের ক্ষতি করতে পারবে না। নাগরিকত্বের সঙ্গে এর কোন সম্পর্কই নেই। নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলা হলে মাঠে নেমেই লড়াই চলবে।
ভট্টাচার্য বলেন, রাজনৈতিকভাবে বিহারে বিজেপির অসুবিধায় রয়েছে। তাই এসআইআর। সেখানে পরাজয় হলে দেখবেন পিছিয়ে আসবে।
ভট্টাচার্য বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বলেছে আধার কার্ড থাকলেই হবে। আধার কার্ড নেই এমন মানুষ প্রায় নেই। জন্ম মৃত্যু সব জায়গায় আধার কার্ড লাগে। আধার কার্ডের ভিত্তিতে এসআইআর-এ নাম থাকতে হবে। নাম থাকবে ভোটার লিস্টে।
এক প্রশ্নে তিনি বলেন, অনুপ্রবেশের তত্ত্ব মমতারই তৈরি। ২০০৩ সালে তিনি বিজেপি’র সঙ্গে ছিলেন। তার আগে ২০০২ সালে রাজ্যে ভোটার তালিকায় নিবিড় সংশোধন হয়েছিল। সেখানে মৃত এবং ডুপ্লিকেট ভোটার দের নাম বাদ গিয়েছিল। তারপর মমতা লোকসভায় হইচই বাঁধিয়েছিলেন। আর বিজেপি সেই অনুপ্রবেশ তত্ত্ব ধরেই এসআইআর চালু করল বিহারে।
নভেম্বর বিপ্লব বার্ষিকী পালনের সভায় যোগ দিতে ত্রিবেনীতে আসেন সাংসদ বিকাশ ভট্টাচার্য।
Comments :0